< b >পরিবারের সবার জন্য সহজ এবং সুস্বাদু ডিমের তরকারির রেসিপি < /h2>

প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উত্স ছাড়াও, ডিম হজম করাও খুব সহজ। যে কারণে, ডিমের তরকারি সবার কাছেই চটজলদি আকর্ষণিয় হয়ে ওঠে, এমনকি যারা খাওয়ার বিষয়ে খুব খুতখুতে তারাও। ডিমের এই তরকারির রেসিপিটি তৈরি করতে যেসব উপকরণের প্রয়োজন তা সহজেই আপনি পেতে পারেন। আর সেগুলো একত্র করে নিমেশে তৈরি করতে পারেন একটি মজাদার ডিশ। <পি> এটি শুধু স্বাস্থ্যকরই নয়, দেখতেও দারুণ এবং এটি পরিবেশন করা যেতে পারেদুপুরের বা রাতের খাবারে। প্রস্তুতিতে খুব ন্যূনতম জিনিসেরই প্রয়োজন এবং যদি আপনি বা আপনার পরিবার একই পুরানো পদ্ধতিতে রান্না করা বা সেদ্ধ ডিম খেয়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন তাহলে এই খাবারটি সেই সমস্যার নিখুঁত সমাধান । <পি> প্রচুর পরিমানে পেঁয়াজ এবং টমেটো এই স্বাস্থ্যকর ডিম তরকারির রেসিপিটিতে এনে দেয় রেস্টুরেন্টের স্বাদ যা আপনি অবশ্যই পছন্দ করবেন। ডিমের এই তরকারির রেসিপির সঙ্গে ভাত, পোলাও, নান বা রুটির জুড়ি মেলা ভার।

আপনি এই মুখরোচক সেদ্ধ ডিমের রেসিপিটি অবশ্যই পছন্দ করবেন

< b> বাড়িতে ডিমের তরকারি তৈরির টিপস < /h2>
  • আদর্শ টেক্সচারের জন্য, ডিমগুলিকে প্রায় 7 থেকে 9 মিনিটের জন্য জলে সিদ্ধ করুন। সহজে ডিমগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিতে বরফে ডুবিয়ে রাখুন। <লি> অতিরিক্ত স্বাদের জন্য সেদ্ধ করা ডিমগুলোকে খোসা ছাড়ানোর পর সামান্য নুন ও হলুদ গুঁড়ো দিয়ে ভাজতে পারেন। সোনালি রং হয়ে এলে সেগুলোকে কড়াই থেকে নামিয়ে অর্ধেক করে কেটে নিন। <লি> ডিমগুলো একটু পর পর নাড়াচাড়া না করলে কুসুম ও সাদা অংশ আলাদা হয়ে যাবে। <লি> এই ডিম কারি রেসিপির গ্রেভি ক্রিম বহুল করার জন্য একটু কাজু পেস্ট দিতে পারেন।

< b> ডিমের কারির রেসিপির স্বাস্থ্য উপকারিতা

  • এ রয়েছে প্রয়োজনীয় পুষ্টি* যেমন আয়রন (০ 5 মিলিগ্রাম), ভিটামিন এ (39 6 এমসিজি) এবং ভিটামিন C (3 3 মিলিগ্রাম)।
  • ডিমে থাকা কোলেস্টেরল শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সহায়তা করে। ভিটামিন A এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন লুটিন এবং জিয়াক্সানথিনের উপস্থিতি দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে কারণ রেটিনায় এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উচ্চ ঘনত্ব থাকে।